ভয়েল কাপড় কি?
ভয়েল হচ্ছে খুব মসৃণ ও হালকা এক ধরণের ওভেন কাপড় যা সাধারণত ১০০% সূতি হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তার সাথে লিলেন বা পলিয়েস্টার সূতাও মিশ্রিত থাকতে পারে। এই কাপড়ের হালকা বৈশিষ্ট্যের জন্য বিভিন্ন সাজ-সজ্জার কাজে বেশি ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ জানালার পর্দা, মশারি, মেয়েদের ড্রেসের সেকেন্ডারি ফেব্রিক হিসেবে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।
ভয়েল কাপড় এর ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য
১. বাজারে যত ধরণের ওভেন কাপড় পাওয়া যায় তাদের মধ্যে ভয়েল কাপড়ই সবচেয়ে হালকা অর্থা এর GSM সবচেয়ে কম।
২। এই কাপড় তৈরিতে সাধারণত ৬০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়। ৬০ কাউন্টের সূতা অনেক চিকন। তাই এই সূতা থেকে উৎপাদিত কাপড়ও অনেক হালকা ও মসৃণ হয়।
৩। এই কাপড়ের গাঠন হচ্ছে ৯৬X৮৮/৬০X৬০।
৪। সাটিন, টুইল বা অন্য যে কোন প্লেইন ওভেন ফেব্রিকের তুলনায় ভয়েল কাপড় এর কালার পিকিং রেইট কম হয়।
৫। ফিনিশিং করার সময় অন্য কাপড়ের তুলনায় ভয়েল কাপড়ে সাধারণত সফেনার বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
ভয়েল হচ্ছে খুব মসৃণ ও হালকা এক ধরণের ওভেন কাপড় যা সাধারণত ১০০% সূতি হয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তার সাথে লিলেন বা পলিয়েস্টার সূতাও মিশ্রিত থাকতে পারে। এই কাপড়ের হালকা বৈশিষ্ট্যের জন্য বিভিন্ন সাজ-সজ্জার কাজে বেশি ব্যবহৃত হয়। যেমনঃ জানালার পর্দা, মশারি, মেয়েদের ড্রেসের সেকেন্ডারি ফেব্রিক হিসেবে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য।
ভয়েল কাপড় এর ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য
১. বাজারে যত ধরণের ওভেন কাপড় পাওয়া যায় তাদের মধ্যে ভয়েল কাপড়ই সবচেয়ে হালকা অর্থা এর GSM সবচেয়ে কম।
২। এই কাপড় তৈরিতে সাধারণত ৬০ কাউন্টের সূতা ব্যবহার করা হয়। ৬০ কাউন্টের সূতা অনেক চিকন। তাই এই সূতা থেকে উৎপাদিত কাপড়ও অনেক হালকা ও মসৃণ হয়।
৩। এই কাপড়ের গাঠন হচ্ছে ৯৬X৮৮/৬০X৬০।
৪। সাটিন, টুইল বা অন্য যে কোন প্লেইন ওভেন ফেব্রিকের তুলনায় ভয়েল কাপড় এর কালার পিকিং রেইট কম হয়।
৫। ফিনিশিং করার সময় অন্য কাপড়ের তুলনায় ভয়েল কাপড়ে সাধারণত সফেনার বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
অনেক কিছু অজানা ছিল,আপনাদের পোস্ট থেকে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ,আশা করি আরও অনে অজানা আমাদের কে জানাবেন
ReplyDelete